জাত
তিন জাতের বেলি ফুল দেখা যায়। যথা:
১। সিঙ্গেল ধরনের ও অধিক গন্ধযুক্ত।
২। মাঝারি আকার ও ডবল ধরনের।
৩। বৃহদাকার ডবল ধরনের। বংশ বিস্তার
বংশবিস্তার
বেলি ফুল গুটি কলম, দাবা কলম ও ডাল কলম পদ্ধতির মাধ্যমে বংশবিস্তার করা হয়।
চাষ পদ্ধতি
বেলে মাটি ও ভারী এঁটেল মাটি ব্যতীত সব ধরনের মাটিতে বেলি ফুল চাষ করা যায়। জমিতে পানি সেচ ও পানি নিকাশের ব্যবস্থা থাকা ভালো। জমি ৪-৫টি চাষ ও মই দিয়ে ঝুরঝুরা ও সমান করতে হবে। জমি তৈরির সময় জৈব সার, ইউরিয়া, ফসফেট এবং এমপি প্রয়োগ করতে হবে। প্রায় ১ মিটার অন্তর চারা রোপণ করতে হবে। চারা লাগনোর পর ইউরিয়া প্রয়োগ করে পানি সেচ দিতে হবে।শীতকালে ছেঁটে দেয়া লাগে এবং টবেও ভালোভাবে জন্মানো যায়।[১]
ব্যবহার
আলংকরিক হিসেবে বেলি ফুলের ব্যবহার ব্যাপক। মূলত ফুলের তোড়া ও মালা তৈরিতে এর গুরুত্বপূর্ণ ব্যবহার বিস্তৃত। বেলিফুলের তেল বেশ সুপরিচিত ও এটি তেল তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।
।।সংগৃহীত।।
Leave a Reply