হাট-বাজার ফাঁকা জামাইষষ্ঠীর বেচাকেনা এখন অতীত।

নদীয়া, নিজস্ব সংবাদদাতা:- কেউ পড়ছেন খবরের কাগজ কেউবা দুপুরে ক্লান্ত রোদে ঘুমিয়ে পড়েছেন দোকানেই কেউবা ব্যাস্ত এন্ড্রয়েড মোবাইলে। কেউ কেউ আবার ফোন করে গল্প করে কাটাচ্ছেন সময়। জামাইষষ্ঠীর প্রাক্কালে হাট-বাজারের এমন চিত্র ধরা পড়ল আমাদের ক্যামেরায়। তারা জানালেন পুজো এবং ঈদ বাদে বাকি সময় কোন উৎসবের আর সেভাবে বেচাকেনা হয় না। কয়েক বছর আগে জামাই ষষ্ঠী তে দোকানে সন্ধ্যা পর্যন্ত বেচাকেনা যার ফলে কর্মচারী নিয়োগ করতে হতো শুধু এই কারণে। এখন সবই অতীত গতবছর করোনা পরিস্থিতির সম্পূর্ণভাবে ব্যবসা বন্ধ ছিলো। একটুকু প্রয়োজন হয়েছে কিনেছে অনলাইনে আর সেই থেকেই অনলাইনে প্রতি আসক্তি হয়েছে সাধারণ মানুষের, অন্যদিকে সব পেষার মতনই পোশাক বিক্রি তেও দোকানের সংখ্যা বেড়েছে অনেক, জেলার মধ্যে বিভিন্ন এলাকায় তৈরি হয়েছে হাট। অথচ হাটের চালাভাড়া, খাজনা সবকিছুই ‌ বৃদ্ধি হয়েছে তবে কমেছে ক্রেতার সংখ্যা। জামাইষষ্ঠী কে উপলক্ষ করে বাড়তি পুঁজি লাগানো হয়েছে এবারও কিন্তু তা কোনোভাবেই ওঠেনি এমনটাই দাবি করেছেন ব্যবসায়ীরা। শান্তিপুর নীলমণি হাট, সূত্রাগড় কাপড়ের হাট, রানাঘাট আইসতলা চাকদহহাট বেথুয়া হাট সর্বোত্র এমন পরিস্থিতি তা জানা গেলো বিভিন্ন হাটে জামা কাপড় বিক্রি করতে যাওয়া ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *