কৃষ্ণনগরে একটি জনসভা সেরে শান্তিপুরে আসেন তৃণমূল নেত্রী, এরপর শান্তিপুরের ঐতিহ্যবাহী বিজয় কৃষ্ণ গোস্বামী বাড়িতে প্রবেশ করে বিগ্রহ ঠাকুর দর্শন করেন।

নদীয়া, নিজস্ব সংবাদদাতা:- নদীয়ার কৃষ্ণনগরে একটি জনসভা সেরে শান্তিপুরে আসেন তৃণমূল নেত্রী, এরপর শান্তিপুরের ঐতিহ্যবাহী বিজয় কৃষ্ণ গোস্বামী বাড়িতে প্রবেশ করে বিগ্রহ ঠাকুর দর্শন করেন। নিজের হাতেই শ্যামসুন্দর জিওকে আরতি করেন, পাশাপাশি ফলের ডালি দিয়ে প্রণাম করেন শ্যাম সুন্দর জিউর কাছে। এরপরেই তিনি বিজয় কৃষ্ণ গোস্বামী বাড়ি ছেড়ে শান্তিপুরের আরো এক ঐতিহ্যবাহী গোস্বামী বাড়ি বড় গোস্বামী বাড়িতে যান বিগ্রহ দেবতা দর্শন করার জন্য। সেখানেও একইভাবে বিগ্রহ দেবতার কাছে পুজো দেন মুখ্যমন্ত্রী। শান্তিপুরের ঐতিহ্যবাহী রাস উৎসবে মুখ্যমন্ত্রীর প্রবেশ নিয়ে করা নিরাপত্তার চাদরে মুড়ে ফেলা হয় গোটা শান্তিপুরকে। অন্যদিকে আজ শান্তিপুরের রাস উৎসবের দ্বিতীয় দিন, কিন্তু গোটা শান্তিপুরে করা নিরাপত্তা থাকার কারণে বৈরাগত দর্শনার্থীরা প্রবেশ করতে পারিনি, কারণ শান্তিপুরের গুরুত্বপূর্ণ রাস্তা গুলিকে নো এন্ট্রি জোন করা হয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে। শান্তিপুরের রাস উৎসবে এসে মুখ্যমন্ত্রীর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, আমি এই সময় নদীয়া জেলাকে বেছে নিয়েছি একমাত্র রাস উৎসব দেখার জন্য। আজকে আমি শান্তিপুরের রাস উৎসব দেখতে পেয়ে খুবই গর্বিত বোধ মনে করছি। তবে নদীয়াতে একদিকে যেমন জনসভা এবং প্রশাসনিক বৈঠক

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *