পূর্ব বর্ধমান, রামকৃষ্ণ চক্রবর্তীঃ- শিল্প সংস্কৃতি, ঐতিহ্য ও সম্প্রীতির মেলা বাঁকা উৎসব। গুটি গুটি পায়ে এবছর এই সম্প্রীতির বাঁকা উৎসব ষষ্ঠতম বর্ষে পদার্পণ করেছে। এই মেলার প্রধান উদ্যোক্তা বর্ধমান পৌরসভার এম সি আই সি তথা বাঁকা উৎসব কমিটির সভাপতি প্রদীপ রহমান। বর্ধমান শহরের ১৮ নম্বর ওয়ার্ডের ভাতশালা বাঁকার মাঠে অনুষ্ঠিত হচ্ছে বাঁকা উৎসব। বাঁকা উৎসব উপলক্ষে আজ এক বর্ণাঢ শোভাযাত্রার আয়োজন করা হয়। এই শোভাযাত্রায় পা মিলিয়ে ছিলেন ১৮ নম্বর ওয়ার্ডের সাধারণ মানুষ। বাঁকা উৎসব কে কেন্দ্র করে ভাতছালা বাঁকা মাঠে বসেছে মেলা। ১১ ই ডিসেম্বর শুভ উদ্বোধন হবে এই মেলার চলবে ১৭ই ডিসেম্বর পর্যন্ত। কবিতা নাচে গানে মুখরিত হয়ে উঠবে মেলা প্রাঙ্গণ। সাত দিনব্যাপী এই মেলায় কলকাতার নামিদামি শিল্পীরা মাতাবেন এই মেলার মঞ্চ। বর্ধমান পৌরসভার এমসিআইসি তথা বাঁকা উৎসব কমিটির সভাপতি প্রদীপ রহমান তিনি ক্যামেরার মুখোমুখি হয়ে জানান, প্রতিবছরের ন্যায় এ বছরও অনুষ্ঠিত হচ্ছে এই বাঁকা উৎসব। আজ এই বাঁকা উৎসবকে কেন্দ্র করে আমাদের এই বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা। প্রতিদিনই নামিদামি শিল্পীরা উপস্থিত হবেন এই মেলা প্রাঙ্গণে। মানুষের সমাগমে মিলন উৎসবে পরিণত হয় এই বাঁকা উৎসব।মেলারপ্রথম দিন ডেঙ্গু সচেতনতা হিসাবে এক নাটকের আয়োজন করা হয়েছে। যার নাম দেওয়া হয়েছে ডেঙ্গু বিজয়। এই বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রায় পা মিলিয়ে ছিলেন পূর্ব বর্ধমান জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল রব, বর্ধমান পৌরসভার ১৯ নম্বর ওয়ার্ডের পৌর পিতা শাহাবুদ্দিন খান, বর্ধমান পৌরসভার ২৮ নম্বর ওয়ার্ডের পৌরপিতা ইন্তেকাব আলম, বর্ধমান পৌরসভার ৩৫ নম্বর ওয়ার্ডের পৌরপিতা সনদ বক্সী, বর্ধমান পৌরসভার সাত নম্বর ওয়ার্ডের পৌর মাতা মিঠু সিং সরকার, কাউন্সিলর রুপালি কৈবর্ত সহ বর্ধমান পৌরসভার এক ঝাঁক কাউন্সিলর বৃন্দ।
ষষ্ঠতম বর্ষে পদার্পণ করল সম্প্রীতির বাঁকা উৎসব।

Leave a Reply