নদীয়া, নিজস্ব সংবাদদাতা:- বেকারি ও বড় কোম্পানির কেক কে টেক্কা দিয়ে রানাঘাটের বাসিন্দা মুক্তা রায় বাড়িতেই কেক বানাছেন মুক্তা। কেকের প্রচলন এখন শুধু বড়দিন বা নতুন বছর উপলক্ষে নয়। এ প্রজন্মের ছেলেমেয়েদের জন্মদিনে বাড়িতে পায়েস হোক বা না হোক বিদেশি অনুকরণে কেক কাটার প্রবণতা বেড়েছে বেশ খানিকটা। স্কুলের টিফিন হোক বা অতিথি আপ্যায়নে, সংগঠন বা সংস্থার জন্মদিন পালন হোক বা ম্যারেজ সেরিমনি পার্টি সবেতেই কাঁঠালি কলার মত জায়গা করে নিয়েছে কেক। কেক শুধুমাত্র এখন আর বিদেশী নয়, এদেশের খাদ্য রসিক বাঙ্গালীদের অন্যান্য প্রিয় উপকরণের মধ্যে একটি। তবে নামিদামি ঝাঁ-চকচকে ব্যান্ডেড কোম্পানির একচ্ছত্র বাজার দখলে ও বেকারী কেক কে টেক্কা দিতে বাড়িতেই কেক তৈরি করে সাড়া ফেলে দিয়েছেন মুক্তা রায়। ফলে অর্থ উপার্জনএর ফলে আরেক দিক খুলে গেছে। এখন বাড়িতেই বিভিন্ন ফ্লেভারের আকর্ষণীয় আকার গন্ধ রং এ স্বাদে অভিনব কেক তৈরি করছেন মুক্তা রায় আর এই কেক হয়ে যাচ্ছে হটকেক। নদীয়ার রানাঘাট পৌরসভার ১নম্বর ওয়ার্ডের সড়কপাড়ার বাসিন্দা মায়ের কাছে কেক তৈরি হাতে খড়ি হয়েছিল । কেক বানানো শিখে দুই বছর আগে বাড়িতেই কেক তৈরি করা শুরু করেছিলেন। এখন তার তৈরি কেক বিভিন্ন জায়গায় যাচ্ছে ও অর্ডার পাচ্ছেন মুক্তা রায়। তিনি বলেন উৎসবের সাথে সামঞ্জস্য রেখে নতুনত্বের ছোঁয়া দিতে পারলে রমরমা করে বিক্রি হচ্ছে কেক। আর বড়দিন উপলক্ষে ইতিমধ্যে ফ্রুট কেক সহ নানা কেকের অর্ডার ও বিক্রি হচ্ছে জোর কদমে।
বেকারি ও বড় কোম্পানির কেক কে টেক্কা দিয়ে রানাঘাটের বাসিন্দা মুক্তা রায় বাড়িতেই কেক বানাছেন মুক্তা।

Leave a Reply