
দঃ দিনাজপুর , শিবশংকর চ্যাটার্জি ঃ- বর্তমান যুগে যেখানে নানা ধরণের পেটের সমস্যা নিয়ে বহু মানুষ দীর্ঘদিন ভোগেন, সেখানে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় আশাজাগানিয়া সাফল্য অর্জন করেছেন বিশিষ্ট হোমিওপ্যাথি চিকিৎসক ডক্টর শান্তনু দাস। বহুদিন ধরে দুরারোগ্য পেটের ব্যাধিতে আক্রান্ত এক রোগীনীকে সম্পূর্ণ সুস্থ করে তোলার নজির গড়েছেন তিনি।
রোগীর নাম তপতি নাথ,বাড়ি আনন্দবাগান। জানা যায়, তিনি দীর্ঘ ৭ বছর ধরে ক্রনিক গ্যাস্ট্রাইটিস, আলসার ও হজমজনিত জটিলতায় ভুগছিলেন। একাধিক আধুনিক চিকিৎসা ও নানা ধরনের ওষুধ সত্ত্বেও আরোগ্য মিলছিল না।এমন কি বাইরের বড় হাসপাতালে ভর্তি ও নানান চিকিৎসা করিয়েও কোন ফল না না হওয়ায় তপতি দেবী অবশেষে হতাশ হয়ে তিনি ডক্টর শান্তনু দাসের শরণাপন্ন হন।
ডক্টর দাস রোগীর সম্পূর্ণ লাইফস্টাইল, মানসিক অবস্থা, খাদ্যাভ্যাস ও রোগের ইতিহাস বিবেচনা করে হোমিওপ্যাথির ধৈর্য্যশীল কিন্তু গভীরতর পদ্ধতিতে চিকিৎসা শুরু করেন। কয়েক মাসের মধ্যেই রোগীর শারীরিক অবস্থার উন্নতি লক্ষ করা যায়। সম্পূর্ণ কোর্স শেষ হওয়ার পর বর্তমানে তিনি সম্পূর্ণ সুস্থ এবং স্বাভাবিক জীবনযাপন করছেন।
যানা যায়, “হোমিওপ্যাথি শুধু রোগ নিরাময় নয়, রোগীর দেহ-মনের সামগ্রিক ভারসাম্য ফিরিয়ে আনতে সহায়তা করে। সময় লাগে, কিন্তু ফল গভীর ও স্থায়ী হয়।”
রোগীর পরিবারও ডক্টর দাসের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বলেন, “আমরা আশা হারিয়ে ফেলেছিলাম। শান্তনু দা’র চিকিৎসা না পেলে হয়তো আজও সেই কষ্টের মধ্যে দিন কাটাতে হতো।”
এই ঘটনা আবারও প্রমাণ করে যে, সঠিকভাবে প্রয়োগ করা হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা আজও অনেক জটিল রোগের নির্ভরযোগ্য সমাধান হতে পারে।












Leave a Reply