প্রকাশ কালি ঘোষাল, হাওড়া: ২৮ শে অক্টোবর কালী ঠাকুর বিসর্জন করার পর তার মাঝরাতে জন্মদিন পালন করা হয়। তারপর থেকে নিখোঁজ ছিল বিভিন্ন জায়গায় আত্মীয়-স্বজনদের বাড়ি খোঁজখবর চালানো হচ্ছিল। সাঁকরাইল থানায় পরিবারের তরফ থেকে নিখোঁজ ডায়েরি করে। অবশেষে থানা থেকে খবর আসে উলুবেড়িয়া মর্গে একটি মৃতদেহ পড়ে আছে। সনাক্তকরণের জন্য সঞ্জীব পরিবারের লোকজনকে খবর দেয়া হয় এবং মৃতদেহ শনাক্তকরণের জন্য উলুবেরিয়ায় নিয়ে যান সাগরের থানায় পুলিশ।তারপরেই সঞ্জুর হাতের ব্রেসলেট, জামা কাপড়, জুতো দেখে চিনতে পারে পরিবার। তারপরে ই শোকের ছায়া নেমে আসে পরিবারে। তার মৃতদেহ বাড়িতে কান্নার রব শুরু হয় এলাকায়। তর সাজা ২৮ বছরের যুবকের এইভাবে মৃত্যু কেউ মেনে নিতে পারছেন না পরিবার থেকে গ্রামবাসী সকলেই। মৃতদেহ বৃদ্ধির সঙ্গে মাঠে আনা হলে এলাকাবাসীরা সঞ্জুর মৃতদেহ এক পলক দেখার জন্য জড়ো হন। পরিবারের দাবি প্রণয় ঘটিত কারণেই তার মৃত্যু হতে পারে তার মৃত্যুর স্বাভাবিক নয়। তাই প্রশাসনের কাছে তার পরিবারের দাবি প্রকৃত মৃত্যুর তদন্ত হোক।
অবশেষে নিখোজ সঞ্জুর মরদেহ এল তার নিজের বাড়িতে।

Leave a Reply