ধারের টাকা চাইতে গিয়েই মারধরের স্বীকার বিজেপি মহিলা মোর্চার গঙ্গারামপুর শহর মন্ডলের সাধারণ সম্পাদিকা সাগরী কর্মকার।

নিজস্ব সংবাদদাতা, ,গঙ্গারামপুর:-  দীর্ঘ ৭বছরের সম্পর্ক।প্রায় কয়েক লক্ষ টাকা ধার,আর সেই ধারের টাকা চাইতে গিয়েই মারধরের স্বীকার বিজেপি মহিলা মোর্চার গঙ্গারামপুর শহর মন্ডলের সাধারণ সম্পাদিকা সাগরী কর্মকার।মারধরের অভিযোগ বিজেপির জেলা সম্পাদক কানাই বিশ্বাসের বিরুদ্ধে।রবিবার সন্ধ্যায় ঘটনাটি ঘটেছে গঙ্গারামপুর শহরের কালিতলা এলাকায় অবস্থিত বিজেপির দলীয় কার্যালয়ে।এই ঘটনা নিয়ে জেলাজুড়ে শুরু হয়েছে রাজনৈতিক চাপানউতোর।ঘটনার পরপরই দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা বিজেপির সভাপতি স্বরূপ চৌধুরী আক্রান্ত মহিলা নেত্রী ও বিজেপি নেতাকে আপাতত দলীয় কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করতে বিরত থাকতে বলেছেন এবং দল এই ধরনের কোন ঘটনাকে সমর্থন করে না বলেও জানিয়েছেন। জানা গেছে রবিবার সন্ধ্যায় গঙ্গারামপুর কালিতলা পার্টি অফিসে প্রতিদিনকার মতো সাধারণ কর্মী ও সমর্থকেরা পার্টি অফিসে বসেছিলেন।সেই সময় হঠাৎই সাগরি কর্মকারের সাথে কানাই বিশ্বাসের বচোসা বাঁধে এবং সেখান থেকেই হাতাহাতিতে পৌঁছায়।বিজেপির টাউন মহিলা সাধারণ সম্পাদিকা সাগরী কর্মকারকে মারধর করার অভিযোগ ওঠে বিজেপির জেলা সম্পাদক কানাই বিশ্বাস এর বিরুদ্ধে।ঘটনার পরপরই দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা বিজেপির সভাপতি স্বরূপ চৌধুরী আক্রান্ত মহিলা নেত্রী ও বিজেপি নেতাকে আপাতত দলীয় কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করতে বিরত থাকতে বলেছেন এবং দল এই ধরনের কোন ঘটনাকে সমর্থন করে না বলেও জানিয়েছেন তিনি। দল পরবর্তীতে ব্যবস্থা নেবে বলে বিজেপির জেলা সভাপতি স্বরূপ চৌধুরী জানিয়েছেন। অন্যদিকে আক্রান্ত মহিলা বর্তমানে গঙ্গারামপুর সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
 বিজেপির এই ঘটনাকে মধ্যযুগীয় বর্বরতার সঙ্গে তুলনা করেছেন তৃণমূলের জেলা সভাপতি মৃণাল সরকার। মৃণাল সরকারের বক্তব্য বিজেপি পুরো নাম ভারতীয় জনজাল পার্টি। সাধারণ সম্পাদিকাকে পার্টি অফিসের ডেকে নিয়ে গিয়ে মারধর করা হয়েছে। সাগরিকা সরকার ও কানাই বিশ্বাসের মধ্যে দীর্ঘদিনের সম্পর্ক এটা গঙ্গারামপুরের সবাই জানে এই পার্টির কোন নৈতিক চরিত্র নেই।
কানাই এর বক্তব্য রেকর্ড করা

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *