নদীয়া, নিজস্ব সংবাদদাতা:- ১০০ দিনের কাজ ও আবাস যোজনায় কেন্দ্রীয় সরকারের বঞ্চনার প্রতিবাদে তৃণমূল সাংসদ ‘দিল্লি চলো’ ডাক দেন। সেদিনই তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক ঘোষণা করেছিলেন এরাজ্যের বঞ্চিত শ্রমিকদের তিনি নিজেদের খরচায় টিকিট কেটে নিয়ে যাবেন। সেই মতোই কয়েক হাজার ১০০ দিনের কাজের শ্রমিককে দিল্লি ধরনার জন্য এই ট্রেনে করে নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা ছিল জোড়াফুল শিবিরের। অগ্রিম নেওয়ার পরও যাত্রা ২৪ ঘণ্টারও কম সময় পূর্বে এই ট্রেন বাতিলের সিদ্ধান্তে টুইটে গর্জে উঠেছিলেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।
দলীয় সাংসদ, বিধায়ক, জেলা পরিষদ সভাধিপতি-সহ 100 দিনের কর্মীদের নিয়ে দিল্লি যাওয়ার সিদ্ধান্তে অনড় তৃণমূল কংগ্রেস ।
আজ নদীয়ার রানাঘাট শহর তৃণমূল কংগ্রেসের প্রধান কার্যালয় বিনয় ভবনে সাংবাদিক বৈঠক করেন জেলা তৃণমূল কংগ্রেস। যদিও রানাঘাট দক্ষিণ জেলা সভাপতি সহ জেলা কমিটির বেশিরভাগ সদস্যই দিল্লির উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছেন। তবে বয়সজনিত কারণে মেন্টর বাণীকুমার রায় এবং দলের চেয়ারম্যান প্রমথ রঞ্জন বিশ্বাস তারা বলেন, তৃণমূল কংগ্রেসকে ভয় পেয়েছে। তাদের নেতৃত্ব
সিদ্ধান্তে কুণাল ঘোষ, তাপস রায় থেকে শুরু করে মন্ত্রী শশী পাঁজা থেকে ব্রাত্য বসু সকলেই কৃষকদের দাবি আদায়ে সরব। সাথে বিপুল সংখ্যক কৃষকদের নিয়ে এলাকার তৃণমূল কংগ্রেস নেতৃত্বকে দিল্লিতে পৌঁছানোর যাবতীয় ব্যবস্থায় সচেষ্ট ছিলেন সারাদিন। অন্যান্য দিল্লিগামী সাধারণ ট্রেনে যাত্রী হিসেবেই টিকিট কেটে রওনা দিলেন কেউবা দলীয় ব্যবস্থাপনায় বাসে করে।
Leave a Reply