বিরিয়ানি খেতে সবাই ভালোবাসে আবার পোলাও অনেকে ভালো বাসে কারন দুটোই অসাধারন দুটি পদ।আজ আমি আপনাদের এই দুটোর কোনোটিই নিয়ে বলবো না।খুব সাধারন একটা রান্না যেটাতে এই দুটোর মজা পেতে পারেন আর এতো স্পাইশি খাবার ও নয়।ছোটো বড়ো সবার ভালো লাগবে।
উপকরন:- বাসমতি চাল- ১ কাপ
টমেটো কুচানো – ২টি মাঝারি সাইজের
আদা রসুন বাটা – ১ টেবিল চামচ
পেঁয়াজ কুচানো – ১পিস
লবঙ্গ – ২পিস
দারচিনি -এক টুকরো
এলাচ – ২পিস
গোটাজিরে – ১/২ টেবিল চামচ
শুকনো লঙ্কা – ২পিস
হলুদ গুঁড়ো – ১ টেবিল চামচ
লঙ্কা গুঁড়ো – ১ টেবিল চামচ
জিরে গুঁড়ো – ১টেবিল চামচ
ধনে গুঁড়ো – ১ টেবিল চামচ
গুঁড়ো গরম মশলা – ১ টেবিল চামচ
ছোলার ডাল -৫০ গ্রাম
মুগ ডাল – ২৫ গ্রাম
ধনেপাতা
ঘি -২ টেবিল চামচ
কাঁচালঙ্কা -২ পিস
লবন
সরষের তেল
প্রনালীঃ – কড়াইতে সরষের তেল দিয়ে ওতে লবঙ্গ,দারচিনি,এলাচ,শুকনো লঙ্কা, গোটাজিরে ফোঁড়ন দিতে হবে। মশলা হালকা ভাজা হলে ওতে ছোলার ডাল আর মুগ ডাল দিয়ে নাড়াচাড়া করতে হবে।মিনিট খানেক ডালগুলো ভাজা হলে ওতে পেঁয়াজ কুচি,আদা রসুন বাটা দিতে হবে ।পিঁয়াজ আদা ভাজা হলে ওতে সব গুঁড়ো মশলা দিয়ে একটু নাড়াচাড়া করে টমেটো কুচি দিয়ে হবে।এরপর ওতে এক টেবিল চামচ লবন দিয়ে নাড়াচাড়া করতে হবে।অল্প জল মিশিয়ে মশলা ভালোভাবেকযতে হবে যাতে টমেটো গুলো ভালোভাবে সেদ্ধ হয়ে মিশে যায়।এখন ধনেপাতা ,কাঁচালঙ্কা দিয়ে আর একটু নেড়েচেড়ে নিতে হবে।এবার।আগে থেকে মিনিট কুড়ি মতো ভিজিয়ে রাখা বাসমতি চাল দিতে হবে ।চালগুলো ভালো ভাবে মশলার সাথে মিশাত হবে এই সাথে গরম মশলা গুঁড়োও মিশিয়ে দিতে হবে।একটু নেড়েচেড়ে দেড় কাপ জল ঢেলে দিলাম(জলের পরিমান ঠিক যত চাল নেব তার দেড় গুন জল নিতে হবে না হলে চালগুলো গোটা গোটা থাকবে না) । স্বাদ মতো লবন দিতে হবে। মিডিয়াম আঁচে ওটা ফোটাতে হবে যতক্ষন না জল শুকিয়ে চালগুলো ঝরঝরে হয়ে যায়।নামানোর আগে ঘি ছড়িয়ে দিতে হবে।গরম গরম টমেটো রাইস রায়তার সাথে পরিবেশন করুন।
রায়তা বানাতে টকদই,শশা কুচি,পেঁয়াজ কুচি,চাট মশলা,জিরে গুঁড়ো,সব একসাথে মেশালে রায়তা রেডি।