পাড়ায় গেট টুগেদার বাড়লেও, বনোভজন চড়ুইভাতি কমছে ক্রমশ।

নিজস্ব সংবাদদাতা, নদীয়াঃ- শীত পড়তেই নানান উৎসবে মাতোয়ারা হয় আমজনতা। তা সে ক্রিসমাস হোক বা পুষ্প মেলা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হোক বা পিঠে পুলি মানুষের ভিড় সর্বোত্র তবে শীতের প্রধান আকর্ষণ বনভোজন বা চড়ুইভাতি। নিউক্লিয়ার পরিবারগুলোর ছোট হতে হতে একাকী হয়ে পড়লেও শীতের মধ্যে আত্মীয় পরিজন স্বজন বন্ধু-বান্ধব নিয়ে একসাথে বনের মাঝে ভোজন করোনার আগে পর্যন্ত সময়ে কমে গেলেও লক্ষ্য করা যেতো। তবে গত দু’বছর বাদ দিলেও এ বছর কিছুটা স্বাভাবিক হয়েছিলো করোনা পরিস্থিতি। তাই বড়দিন বা অন্যান্য অনুষ্ঠানে লোকজনের উচ্ছ্বাস চোখে পড়লেও বনোভজন ক্রমশ কমছে একথা বলাই যায়। শান্তিপুর রাষ্ট্রীয় উদ্যানে গত দু’বছরেও জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে যে পরিমাণ দাঁড়িয়েছে। বাপি দাসের বাগানে একসাথে একই দিনে বারোটি দল পিকনিক এখন অতীত।
রান্নার ঝঞ্ঝাট এড়াতে রাধুনী চেয়ার টেবিল মস্ত আয়োজন অর্থের বিনিময় হওয়ার ফলে মূল আনন্দ অনেকটাই মাটি হয়েছে বলে মনে করেন অনেকেই।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *