জলপাইগুড়ি, নিজস্ব সংবাদদাতা:- মর্মান্তিক ঘটনাটি ঘটেছিলো জলপাইগুড়ি জেলার, ধুপগুড়ি ব্লকের একটি গ্রামে। দিন’টা ছিলো ২০২৩ সালের ২৯সেপ্টেম্বর। বাড়ির কাছেই খেলতে গিয়ে উধাও হয়ে যায় পঞ্চম শ্রেনীর পড়ুয়া ফুটফুটে ওই কিশোরী। ১লা অক্টোবর এলাকা থেকে প্রায় কুড়ি কিলোমিটার দূরে একটি নদী থেকে তার বস্তাবন্দি দেহ উদ্ধার হয় ৷ দেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের পর জানা যায় নাবালিকাকে ধর্ষণ করার পর খুন করা হয়। এরপর প্রমাণ লোপাট করতে দেহ বস্তাবন্দি করে নদীতে ফেলে দেওয়া হয়। দেহ উদ্ধারের পরদিনই নাবালিকার প্রতিবেশী এক বিবাহিত ব্যক্তিকে গ্রেফতার করে পুলিশ। জেরায় অপরাধ কবুল করে সে। পকসো ৬ ধারা এবং ৩০২ধারায় মামলা রুজু করে পুলিশ।
প্রায় দেড় বছর মামলা চলার পর বুধবার অভিযুক্তের ফাঁসির সাজা শোনান বিচারক। আদালতের সরকারি আইনজীবী দেবাশিষ দত্ত জানিয়েছেন, ঘটনাটিকে বিরলতম আখ্যা দিয়েছেন বিচারক।
মেয়েকে আর ফিরে পাবেন না, তবে অভিযুক্ত’কে আদালত সর্বোচ্চ সাজা দেওয়ায় সন্তোষ প্রকাশ করেছেন নাবালিকার বাবা।
ধর্ষক-খুনি’কে ফাঁসির সাজা শোনালো আদালত । ধুপগুড়ির নাবালিকা ধর্ষণ ও খুন কাণ্ডে বুধবার এই সাজা ঘোষণা করেন জলপাইগুড়ি বিশেষ পকসো আদালতের বিচারক।

Leave a Reply