নামের পাশে যে নামহীন ‘আমি’-টা নীরব ধ্যানের আলো হয়ে জ্বলে তাকে একবার স্বাধিকারে ছুঁয়ে দ্যাখো।
জীবন নীলনদের সুরঞ্জনা জল হলে তুমিও তো সাগরিকা হতে পারো।
লাল ম্যাপেলের নীচে নিজেকে যেমন বনোয়ারি লাগে , তোমাকেও তেমনি রাইকিশোরীর শুভেচ্ছা বলেই মনে হয়।
আরশি-খাতায় প্রতিটি বসন্তের নিটোল প্রতিবিম্ব ভীষণভাবে শ্রেয়তম হয়ে ওঠে।
জীবন যখন একটাই, তাকে শতছিন্ন করে কী পাওয়া যাবে?
কারণে অকারণে বৃষ্টিনাচের স্বচ্ছ তিলক হয়ে তোমার সিঁথিও তো রাঙিয়ে দিয়ে যাই।
এ আমার রাজকীয় বসন্ত জলধারা , এ আমার নির্ভেজাল বৈকুণ্ঠমূর্তি।
Leave a Reply