কনসিউমার ফোরামে অভিযোগ করার এক মাসের মধ্যে একাউন্টে ফিরে এলো টাকা।

0
135

পূর্ব বর্ধমান, রামকৃষ্ণ চক্রবর্তীঃ- তারকেশ্বরে বাসিন্দা বিপ্রদাস সিনহা রায় গত জুন মাসের ২০২২ সালে তার এবং তার পুত্র অনীশ সিনহা রায় বাইক দুর্ঘটনায় যখন হয়ে ভর্তি হয়েছিলেন কলকাতার মুকুন্দপুর এর আমরি হসপিটালে। সেখানেই তার চিকিৎসা করা হয় এবং তার মোট বিল হয় ৩,৫৩০০০। চিকিৎসা হয়ে যাওয়ার পর তিনি মুকুন্দপুর আমরি হসপিটালে তিনি পেমেন্ট করেছিলেন ১ লাখ ১৩ হাজার টাকা তিনি ক্যাশে পেমেন্ট করেছিলেন। তাঁদের একটি পারভেট সংস্থার হেলথ কার্ড ছিল। তার দেরুন আড়াই লক্ষ টাকা তারা ক্যাশলেস পেয়েছিলেন। কিন্তু আমরি হসপিটাল এর একাউন্টে অতিরিক্ত একলাখ ১১০৩ টাকা চলে যায়। পরবর্তীকালে তার পুত্র অনীশ সিনহা রায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বারবার যোগাযোগ করলেও কোনরকম সদুত্তর তিনি পাননি। তার পুত্র অনীশ সিংহা রায় কাজের সূত্রে থাকেন পূর্ব বর্ধমান। পূর্ব বর্ধমানে কনসিউমার ফোরামে তিনি অভিযোগ দায়ের করেন। যাতে যে বেশি পরিমাণ টাকা হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের একাউন্টে গেছে তা তিনি ফেরত পান। ক্যামেরার মুখোমুখি হয়ে অনীশ সিনহা রায় বলেন, গত জুন মাসে আমার এবং আমার বাবার একটি এক্সিডেন্ট হয় আমরা কলকাতার মুকুন্দপুর এর আমরি হসপিটালে ভর্তি হই।আমার একটি বেসরকারি সংস্থার হেলথ কার্ড ছিল সেখান থেকে আমরা কিছু ক্যাশলেস পেয়েছিলাম কিন্তু আমার অ্যাকাউন্ট থেকে অতিরিক্ত কিছু টাকা আমরি হসপিটাল কর্তৃপক্ষের একাউন্টে চলে যায়। তারপর থেকে বারবার আমি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করলেও কোনরকম সদু উত্তর পাইনি। তারপরই আমি এই কনসিউমার ফোরামে অভিযোগ দায়ের করি। অভিযোগ দায়ের করার পর ২৮ শে মার্চ ২০২৩ আমার একাউন্টে সম্পূর্ণ টাকা ফেরত দেওয়া হয়। আজকে আমার একটি হেয়ারিং ছিল এই অফিসে আমি তাই লিখিতভাবে জানাতে এসেছি যে আমি সমস্ত টাকা পেয়ে গেছি।