কুলতলির খাঁচায় ধরা পড়া বাঘিনীকে ছাড়া হল ৬০ কিলোমিটার দূরের চামটার জঙ্গলে।

সুভাষ চন্দ্র দাশ,ক্যানিং – কুলতলির দেউলবাড়ি-দেবীপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের পেটকুলচাঁদ ও সাবুর আলী কাটা এলাকায় বুধবার প্রথম পায়ের ছাপ দেখা গিয়েছিল বাঘিনীর।আজমল মারি ১ নম্বর জঙ্গল থেকে চলে আসা ওই বাঘিনীকে ধরতে বনদপ্তর একটি খাঁচাও পেতেছিল। ভোর ৩ টা নাগাদ বন্দি হয় পাঁচ বছরের বাহিনীটি। শেষমেষ শুক্রবার দুপুর আড়াইটে নাগাদ কুলতলি থেকে প্রায় ৬০ কিলোমিটার দূরে সুন্দরবন ব্যাঘ্র প্রকল্পর অন্তর্গত চামটার ৫ নম্বর জঙ্গলে মুক্তি দেওয়া হলো সেই তরতাজা বাঘিনীটিকে।বনদপ্তরের বোটের উপর থেকেই লোহার খাঁচার মুখ খুলতেই একেবারে নদীর জলে ঝাঁপিয়ে পড়ে বাঘিনীটি। তারপর দৌড় লাগিয়ে নিমেষের মধ্যেই মিলিয়ে যায় ম্যানগ্রোভের জঙ্গলে। এদিন বাঘিনীটি ছাড়ার সময় সেখানে ছিলেন সুন্দরবন জীব পরিমণ্ডলের যুগ্ম অধিকর্তা অজয় কুমার দাস ও বন দপ্তরের জেলার ডিএফও মিলন কান্তি মন্ডল এবং এডিএফও অনুরাগ চৌধুরী সহ অন্যান্য আধিকারিকরা

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *