আবদুল হাই,বাঁকুড়া:- বাঁকুড়া জেলার বিষ্ণুপুর ব্লকের উলিয়ারা অঞ্চলের ডিহর গ্রামের এক ব্যক্তি, গ্রামের পাশ দিয়ে চলে যাওয়া দারকেশ্বর নদী থেকে একটি ভগ্ন প্রায় পূর্ণ বিষ্ণু মূর্তি দেখতে পায়, তাড়াতাড়ি মূর্তিটিকে উদ্ধার করে নিজের ঘরে নিয়ে আসেন, গোপন সূত্রে খবর পায় বিষ্ণুপুরের মহকুমা শাসক, ঐ ব্যক্তির ডিহরের বাড়িতে একটি প্রতিনিধি দল পাঠায় মূর্তিটিকে উদ্ধার করার জন্য, ঐ প্রতিনিধি দলে ছিলেন বিষ্ণুপুরের মহকুমা তথ্য সংস্কৃতি আধিকারিক সৌমি দাস, বিষ্ণুপুর মহকুমার ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট অভিজিৎ চৌধুরী, বিষ্ণুপুর যোগেশচন্দ্র পুরাকৃতি ভবনের কিউরেটর তুষার সরকার সহ অন্যান্য আধিকারিকরা। উনারা
ঐ ব্যক্তির বাড়িতে গিয়ে মূর্তিটিকে উদ্ধার করে নিয়ে আসেন । প্রশাসন সূত্র খবর মূর্তিটি একটি ভগ্ন পূর্ন বিষ্ণু মূর্তি, এটি সম্ভবত পাল ও সেন যুগের।এই মূর্তিটির বয়স আনুমানিক ১০০০ বছর। ওজন ১০ থেকে ১২ কেজি। তাদের অনুমান এই প্রস্তর ভাস্কর্যটি ক্লোরাইড পাথরের বলে জানা গেছে। বর্তমানে এই মূর্তিটি রাখা হবে বিষ্ণুপুর যোগেশ চন্দ্র পুরাকৃতি ভবনে ।
বাঁকুড়া থেকে আবদুল হাই এর রিপোর্ট